নয়াদিল্লি: শুক্রবার দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের দফতরে তৃণমূলের প্রতিনিধি দল। তৃণমূলের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলে শশী ছাড়াও ছিলেন ডেরেক ও’ব্রায়েন, দোলা সেন, সাকেত গোখেল এবং সাগরিকা ঘোষ।
প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ। কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে ফোনালাপ প্রধানমন্ত্রীর। সেই ফোনালাপে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রাজ্যের শাসক দলের। তৃণমূলের অভিযোগ, মোদী কৌশলে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছেন। মোদীর পাশাপাশি কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী রাজমাতা অমৃতা রায় এবং মালদহ উত্তরের বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মুর বিরুদ্ধেও কমিশনে অভিযোগ জানানো হয়েছে।
একই সঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে অপ ব্যবহার করার অভিযোগও এনেছে তৃণমূল। মহুয়া মৈত্রর নাম উল্লেখ করে তৃণমূলের তরফে কমিশনকে সুনির্দিষ্টভাবে জানানো হয়েছে, কীভাবে বিজেপি এজেন্সিকে লেলিয়ে বিরোধীদের ওপর আক্রমণ নামিয়ে আনতে চাইছে। প্রার্থী থেকে শুরু করে কাউন্সিলর, কাউকে রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। প্রার্থীকে বিব্রত করার অর্থ প্রচার আটকানো।
এ দিন নির্বাচন কমিশনে গিয়ে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে তৃণমূলের প্রতিনিধি দল। শশী পাঁজা জানান, তাঁদের চিঠি গ্রহণ করেছে কমিশন। আগামী সোমবার তা নিয়ে আলোচনা হবে। ওই দিন আবার তৃণমূলের প্রতিনিধিরা কমিশনের দফতরে যাবেন।