শুক্রবার দুপুর ঠিক ২টো ৩৫ মিনিট নাগাদ শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টারের লঞ্চিং প্যাড থেকে চন্দ্রযান-৩ উৎক্ষেপণ। এই মাহেন্দ্রক্ষণে দেশের মাটিতে না থাকলেও ইসরোর গবেষকদের জন্য বিশেষ বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর।
জানা গিয়েছে, চন্দ্রযান-৩ চাঁদের মাটিতে নামার পর দু’সপ্তাহ ইসরোর গবেষণা চলবে। এতে ইউরোপীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা এবং নাসার সাহায্যও নেওয়া হবে।
চন্দ্রযান-৩ মিশনে নিযুক্ত বিজ্ঞানীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তিনি বলেন, মহাকাশের গবেষণার ক্ষেত্রে ভারতের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। চন্দ্রযান-১-কে চন্দ্র অভিযানে একটি মাইলস্টোন হিসেবে বিবেচনা করে সারা বিশ্ব। কারণ এটি চাঁদে জলের অণুর উপস্থিতি নিশ্চিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী এদিন টুইটারে লেখেন, “ভারতের মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে ১৪ জুলাই দিনটি ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। আমাদের তৃতীয় মুন মিশন, চন্দ্রযান-৩ এদিন থেকেই তার ঐতিহাসিক যাত্রা শুরু করবে। চাঁদের উদ্দেশে দেশবাসীর স্বপ্ন, আশা, আকাঙ্ক্ষা সঙ্গে নিয়ে শুরু হবে এই উড়ান।”
তিনি আরও লেখেন, “চাঁদের মাটিতে রাসায়নিক পরীক্ষা চালানোর পাশাপাশি চন্দ্রযান-২ একাধিক তথ্য সংগ্রহ করেছিল। তবে চাঁদের মাটিতে বরফ সহ একাধিক তথ্য জোগাড় করে আনতে সমর্থ হয়নি। তবে এ বার সেই সাফল্য আসবেই। “