২-১-এ নেদারল্যান্ডসকে উড়িয়ে দিয়ে টানা দ্বিতীয়বার ইউরোর ফাইনালে পৌঁছে গেল ইংল্যান্ড। ফাইনালে স্পেনের মুখোমুখি হবেন হ্যারি কেনরা।
ম্যাচের শুরু থেকে বল নিজেদের পায়ে রেখেছিল ইংল্যান্ড। চেষ্টা করছিল ধীর গতিতে আক্রমণে ওঠার। কিন্তু নেদারল্যান্ডসের পরিকল্পনা ছিল অন্য। তারা শুরু থেকেই আক্রমণের খেলায় নেমেছিল। সাত মিনিটেই এগিয়ে যায় নেদারল্যান্ডস।
১৪ মিনিটে পেনাল্টি পায় ইংল্যান্ড। হ্যারির শট আটকাতে পারেননি নেদারল্যান্ডস গোলকিপার ভারব্রুগেন। এতটাই নিখুঁত ছিল সেই শট।
গোল পাওয়ায় ইংল্যান্ডের আক্রমণে ঝাঁজ বাড়ে। আরও বেশি আক্রমণ করতে শুরু করে তারা। দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই নেমেছিল গোল করার লক্ষ্যে। দুই দলই বল ধরে রাখার খেলায় নেমেছিল। কিন্তু কেউই ফিনিশ করতে পারছিল না। যে কারণে একটা সময়ের পর খেলা উত্তেজনাহীন হয়ে পড়ে।
৯০ মিনিটে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। পালমারের কাছ থেকে বল পেয়ে ওয়াটকিন্সের দুর্দান্ত ফিনিশ। তাঁর পা-ই গড়ে দেয় ম্যাচের ভাগ্য। পরিবর্ত হিসেবে নামা ওলি ওয়াটকিন্সের দুর্দান্ত ফিনিশে ইংল্যান্ড পেয়ে গেল ইউরো ফাইনালের টিকিট। নির্ধারিত সময়ের শেষ মুহূর্তে গোল করে নায়ক বনে গেলেন অ্যাস্টন ভিলার এই স্ট্রাইকার।