নয়াদিল্লি: সাধারণতন্ত্র দিবসের আগের রাতে পদ্মপ্রাপকদের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। যার মধ্যে ৫ জন পদ্মবিভূষণ, ১৭ জন পদ্মভূষণ এবং ৩৪ জন পদ্মশ্রী পাচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার পদ্ম প্রাপকদের সম্পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। মোট পাঁচ জনকে সর্বোচ্চ সম্মান পদ্মবিভূষণ প্রদান করা হয়েছে। চিরঞ্জীবী, বেঙ্কাইয়া নাইডু ছাড়াও এই সম্মান পেয়েছেন তামিলনাড়ুর বিজয়ন্তীমালা বালি, বিহারের সমাজকর্মী বিন্দেশ্বর পাঠক (মরণোত্তর), তামিলনাড়ুর পদ্ম সুব্রহ্মনিয়ম।
১৭ জনকে পদ্মভূষণ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হলেন কেরলের এম ফতিমা বিভী (মরণোত্তর), মহারাষ্ট্রের সাহিত্য সাংবাদিক হরমুসজি এন কামা, কর্নাটকের শিল্পপতি সীতারাম জিন্দল, মহারাষ্ট্রের চিকিৎসক অশ্বিনী বালচাঁদ মেহতা, বাংলার শিল্পী ঊষা উত্থুপ, অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী, সত্যব্রত মুখোপাধ্যায়, মহারাষ্ট্রের রাম নায়েক, গুজরাতের চিকিৎসক তেজস মধুসূদন পটেল, কেরলের ওলানচেরি রাজাগোপাল, মহারাষ্ট্রের দত্তত্রয় অম্বদাস মায়ালু ওরফে রাজদূত, লাদাখের তোগদান রিনপোচে (মরণোত্তর), মহারাষ্ট্রের পেয়ারেলাল শর্মা, বিহারের চন্দ্রেশ্বর প্রসাদ ঠাকুর, তামিলনাড়ুর বিজয়কান্ত (মরণোত্তর) এবং মহারাষ্ট্রের কুন্দন ব্যাস। ফক্সকনের সিইও তাইওয়ানের বাসিন্দা ইয়ুং লিউ এই সম্মান পেয়েছেন।
৩৪ জনকে পদ্মশ্রী সম্মান দেওয়া হয়েছে। বাংলা থেকে আট জন পদ্মশ্রী পেয়েছেন। তাঁরা হলেন পুরুলিয়ার আদিবাসী পরিবেশকর্মী দুখু মাজি এবং ছৌ নাচের মুখোশ শিল্পী নেপালচন্দ্র সূত্রধর (মরণোত্তর)। কলকাতার মৃৎশিল্পী সনাতন রুদ্র পাল এবং বীরভূমের ভাদু শিল্পী রতন কাহার। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের পদ্মশ্রী পেয়েছেন একলব্য শর্মা এবং নারায়ণ চক্রবর্তী। শিল্পে পদ্মশ্রী পেয়েছেন তাকদিরা বেগম এবং গীতা রায় বর্মণ।