পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় বাংলা ভাষায় প্রথম বাংলা মাসিক পত্রিকা ১৮১৮ সালের এপ্রিলে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন থেকে প্রকাশিত হয়,নাম ছিল “দিগদর্শন”সম্পাদক ছিলেন ক্লার্ক মার্শম্যান,যদিও সহযোগিতায় ছিলেন পণ্ডিত জয়গোপাল তর্কালঙ্কার এবং পণ্ডিত তারিণীচরণ …
রবি-পাঠ
-
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় মহালয়ার ভোরে যেমন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের চণ্ডীপাঠ, পঙ্কজ কুমার মল্লিক-এর সুরে শিল্পীদের গাওয়া গান…, ঠিক তেমনই কালীপুজো মানেই পান্নালাল ভট্টাচার্য-এর সেই চির অম্লান, দরদী কন্ঠে গাওয়া শ্যামা-সঙ্গীত। সেই সময়ে …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় “সরফরসি এ তামান্না অব্ হামারে দিলমে হ্যায়..”- এই ছিল সেই দৃঢ়চেতা মানুষটির শেষ উচ্চারন। ভারতমাতার সেই বীর সন্তানের নাম,বীর পুত্তরের নাম চন্দ্রশেখর আজাদ।আসল নাম ছিল চন্দ্রশেখর তিওয়ারি। মা …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় ” আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি… “ ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি— মায়ের ভাষার সম্মান রক্ষা করার জন্য ভাষা আন্দোলনের সেই উত্তাল দিনে সেই …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু — একটি নাম, একটি আবেগ, একটি আদর্শ, একটি প্রতিজ্ঞা। সারা বিশ্বে চির রহস্যে ঘেরা একটি মানুষের জীবন বোধহয় নেতাজী ছাড়া আর কারোরই নেই। সুভাষচন্দ্র বসু …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় আমাদের বাংলা তথা ভারতবর্ষের প্রধান উৎসবগুলির অন্যতম হোল মকর সংক্রান্তি। যা দেশের সব জায়গায় পালিত হয়। সংক্রান্তি শব্দের মানে হোল গমন করা। নিজের কক্ষপথ থেকে সূর্যের মকর রাশিতে …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় আধুনিক গ্রেগারিয়ান ক্যালেন্ডার এবং আগেকার জুলিয়ান ক্যলেন্ডার অনুসারে প্রতি বছরের ১ লা জানুয়ারী থেকেই শুরু হয় নতুন বছর। সময়ের ধারায় নতুন বছরের আরম্ভের দিন পালিত হয়ে আসছে যীশুর …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় ইংরাজি বা গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির (যা সাধারণত আমাদের সমাজে প্রচলিত ক্যালেন্ডার) অনুযায়ী ইংরেজি নববর্ষের, মানে ১জানুয়ারী র প্রাক্কাল বলতে আমরা বুঝি পুরনো বছরের সদ্য বিদায় নেওয়ার শেষ দিনটিকে, মানে …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় বাঙালির হাজার হাজার বছরের পরাধীনতার,গোলামীর ইতিহাস। বহু আত্মত্যাগের আর আত্মবলিদানের বিনিময়ে সুদীর্ঘ আন্দোলনের পরে ১৯৪৭ সালে অখণ্ড ভারতবর্ষের স্বাধীনতারপ্রাপ্তি হয়েছিল। কিন্তু, দেশীয় কিছু নেতার অপরিণামদর্শীতার জন্য এবং ইংরেজ …
-
সারা বিশ্বে গান,কবিতায়,সাহিত্যে, চলচ্চিত্রে আড্ডা নিয়ে কিছু সৃষ্টি করা, বোধহয় বাঙালী ছাড়া আর কোত্থাও পাওয়া যাবে না। বাঙালী গুনগুন করে ওঠে মন খারাপ করা সুরে মনে মনে…”কফি হাউসের সেই আড্ডাটা …