‘মহিষাসুরমর্দিনী’- কিছু অজানা কথা
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় ১৯২৭ সালের ২৬শে আগস্ট কলকাতার ১ নম্বর গার্স্টিন প্লেসে শুরু হয়েছিল ভারতের দ্বিতীয় বেতার কেন্দ্র। প্রথমদিকে খুব অল্পসংখ্যক মানুষ রেডিও শুনতে পারতেন, সেটিও আবার টাকার বিনিময়ে। ধীরে ধীরে…
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় ১৯২৭ সালের ২৬শে আগস্ট কলকাতার ১ নম্বর গার্স্টিন প্লেসে শুরু হয়েছিল ভারতের দ্বিতীয় বেতার কেন্দ্র। প্রথমদিকে খুব অল্পসংখ্যক মানুষ রেডিও শুনতে পারতেন, সেটিও আবার টাকার বিনিময়ে। ধীরে ধীরে…
ইদানিং সারা দেশে একটা আলোচনা শোনা যাচ্ছে—আমাদের জন্মভূমি, মাতৃভূমি ভারতবর্ষের নাম “ভারত” তথা “ইন্ডিয়া” না হয়ে শুধু “ভারত” করা হোক। এই প্রস্তাবের পক্ষের মানুষের বক্তব্য, “ইন্ডিয়া” শব্দটি ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার ফসল।…
অবাক বিস্ময়ে বিস্মিত কুকি রাজা কোলাবেলাকে নেতাজী নিজের হাতে লেখা মণিপুরবাসীর অবদানকে অভিনন্দিত করে সশ্রদ্ধ একটি কাগজ দিয়েছিলেন, আর বলেছিলেন—“ভারত স্বাধীন করার লক্ষ্যে এবং সেই লড়াইয়ে আপনার এবং আমার মণিপুর রাজ্যের সাধারণ মানুষের সাহায্য কখনও ভুলব না, ভুলবে না এ দেশের ইতিহাস।
দাদাঠাকুর নামে পরিচিত শরৎচন্দ্র পণ্ডিত ছিলেন বাংলার এক বলিষ্ঠ গ্রামীণ সাংবাদিক ও সমাজসংস্কারক। দুর্নীতি ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কলম চালিয়ে, হাস্যরস ও বিদ্রুপের মাধ্যমে তিনি সমাজকে সচেতন করেছিলেন।
দুঃখের বিষয়, ভারতবর্ষ তথা আমাদের বাংলা এই বিপ্লবী কিরণময় সেন-কে মনেই রাখেনি। জানেও না তার নাম–তার বলিষ্ঠ বৈপ্লবিক অবদানের কাহিনী।
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় রাখী নিয়ে অনেক কাহিনী আছে। পৌরাণিক লোককথা অনুযায়ী, দৈত্যরাজ বলি ছিলেন ভগবান বিষ্ণুর পরম ভক্ত। মহাপরাক্রমশালী বলিরাজা দেবতাদের পরাজিত করেন। তখন দেবতাদের অনুরোধে বিষ্ণু বামন অবতার রূপে আসেন…
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় সময় এবং মহাকালের পিলসুজে ইতিহাসের যে প্রদীপ জ্বলে–তার নীচেই থাকে অনালোকিত অন্ধকারের অবহেলা। সেই অবহেলিত কথা ও কাহিনি কি আমরা কখনও জানতে পারি?স্বাধীনতারএই মাসে সেই অনালোচিত অনালোকিত ইতিহাসের…
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় জানি না,কোন অদৃশ্য কারনে আমাদের দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসের সত্যতা সঠিকভাবে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আমাদের প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে অনালোকিত, অনালোচিত রয়ে গেল। সেই কত অজানাই যদিও আমাদের দেশের ইতিহাসের…
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কন্যা চিনতে পারেননি কবিকে, তাই প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। না–রেবেকা মেস্টেভিসও বুঝতে পারেননি কবিকে, তাই সংসার করেও, ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন কবিকে। তখন কবি নিঃস্ব নিঃসঙ্গ। ঝড়ের আহত…
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় একটু চোখ মেলে তাকালেই আমরা দেখতে পাই সমাজের অসামঞ্জস্যতা, স্বার্থপরতা, অমানবিকতা। আবার তার বিপরীতও আছে। তাই দেখে আমরা বাঁচতে অনুপ্রেরণা পাই। সমাজে সবচেয়ে উপেক্ষিত হয় প্রবীণ মানুষ, শারীরিক,…