দুর্গাপুরে মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রী গণধর্ষণকাণ্ডে আরও একজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। সোমবার বেলার দিকে পঞ্চম অভিযুক্তকে পাকড়াও করা হয়। এর আগে রবিবার রাতে চতুর্থ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সদ্য ধৃত এই দু’জনকেই সোমবার দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে তোলা হবে।
তদন্ত সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে ক্যাম্পাসের বাইরে এক সহপাঠী-বন্ধুর সঙ্গে বেরিয়ে নির্যাতনের শিকার হন দ্বিতীয় বর্ষের এক মেডিক্যাল ছাত্রী। অভিযোগ, অভিযুক্তেরা প্রথমে তাঁকে রাস্তায় হেনস্থা করে, পরে রাস্তার ধারে জঙ্গলে টেনে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। সেই সময় ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান বলে অভিযোগ উঠেছে তাঁর সহপাঠী-বন্ধুর বিরুদ্ধে। বর্তমানে তাঁকে পুলিশ ‘আটক’ করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, নির্যাতিতা তাঁর বয়ানে মোট পাঁচজন অভিযুক্তের নাম জানিয়েছিলেন। সেই হিসাবে এখন পাঁচ জনই গ্রেফতার। রবিবার ধৃত তিন অভিযুক্তকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠানো হয়। সদ্য ধৃত দুই জনের ক্ষেত্রেও পুলিশি হেফাজতের আবেদন করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
তদন্তকারীদের একাংশ জানিয়েছেন, আদালত থেকে অনুমতি মিললে সকল অভিযুক্তকে একত্রে বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পাশাপাশি, অভিযুক্তদের ডিএনএ পরীক্ষা করার প্রস্তুতিও চলছে। ঘটনায় নির্যাতিতার সহপাঠী-বন্ধুর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তাঁর বয়ান খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
দুর্গাপুরে মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রী গণধর্ষণকাণ্ডে আরও একজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। সোমবার বেলার দিকে পঞ্চম অভিযুক্তকে পাকড়াও করা হয়। এর আগে রবিবার রাতে চতুর্থ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সদ্য ধৃত এই দু’জনকেই সোমবার দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে তোলা হবে।
তদন্ত সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে ক্যাম্পাসের বাইরে এক সহপাঠী-বন্ধুর সঙ্গে বেরিয়ে নির্যাতনের শিকার হন দ্বিতীয় বর্ষের এক মেডিক্যাল ছাত্রী। অভিযোগ, অভিযুক্তেরা প্রথমে তাঁকে রাস্তায় হেনস্থা করে, পরে রাস্তার ধারে জঙ্গলে টেনে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। সেই সময় ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান বলে অভিযোগ উঠেছে তাঁর সহপাঠী-বন্ধুর বিরুদ্ধে। বর্তমানে তাঁকে পুলিশ ‘আটক’ করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, নির্যাতিতা তাঁর বয়ানে মোট পাঁচজন অভিযুক্তের নাম জানিয়েছিলেন। সেই হিসাবে এখন পাঁচ জনই গ্রেফতার। রবিবার ধৃত তিন অভিযুক্তকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠানো হয়। সদ্য ধৃত দুই জনের ক্ষেত্রেও পুলিশি হেফাজতের আবেদন করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
তদন্তকারীদের একাংশ জানিয়েছেন, আদালত থেকে অনুমতি মিললে সকল অভিযুক্তকে একত্রে বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পাশাপাশি, অভিযুক্তদের ডিএনএ পরীক্ষা করার প্রস্তুতিও চলছে। ঘটনায় নির্যাতিতার সহপাঠী-বন্ধুর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তাঁর বয়ান খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।