জিটিএ নয়, ফের পৃথক রাজ্যের দাবিতে সরব গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। যার জেরে জিটিএ থেকে বেরিয়ে গেল মোর্চা। এ ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিয়েছে মোর্চা।
২০১১ সালে কেন্দ্র-রাজ্য ও মোর্চার মধ্যে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি হয়। শিলিগুড়ির পিন্টেল ভিলেজে কেন্দ্র, রাজ্য এবং গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল। সেই চুক্তি খারিজের দাবিতে চিঠি দিয়েছেন বিমল গুরুঙ্গরা। পৃথক রাজ্যের দাবিতে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চাকে সমর্থন জানিয়েছে হামরো পার্টি।
আনুষ্ঠানিক ভা্বে জিটিএ ছাড়ার সিদ্ধান্ত আজ, শুক্রবার ঘোষণা করেছেন মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি। শিলিগুড়িতে সাংবাদিক সম্মেলন করে রোশন গিরির দাবি, জিটিএ তৈরি করা হয়েছিল পাহাড়ে গোর্খা জনজাতির উন্নয়নের জন্য। কিন্তু সেখানে দেখা যাচ্ছে, এত বছরেও গোর্খাদের উন্নয়নের পক্ষে কোনও কাজ হয়নি। তাই জিটিএ থেকে বেরতে চায় গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা।
অন্য দিকে, জিটিএ প্রধান অনীত থাপার বলেন, জিটিএ আর চুক্তি নয়, আইনে পরিণত হয়েছে, ভোটও হয়েছে। হেরে গিয়ে চুক্তি খারিজের দাবি অযৌক্তিক।