ডেস্ক: অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে দিশাহারা রাজ্যবাসী। ১৪২৭-এর মতো করুণ ১৪২৮ এর শুরুটা।
পয়লা বৈশাখে দক্ষিণেশ্বরে বা কালীঘাটে স্বজনদের মঙ্গল কামনার প্রার্থনা জন্য ভিড় জমে।
ছোট ও বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে এদিন হালখাতা লেখা হয়। লক্ষ্মী ও গণেশের পুজো শেষে হালখাতায় স্বস্তিক এঁকে শুরু হয় নয়া বছরের বেচাকেনা।
দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের গেট ছিল একেবারে বন্ধ । এবছর তেমনটা হয়নি। সকাল থেকেই দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে দেখা যায় মানুষের ভিড়। অন্যান্য বছরের তুলনায় দক্ষিণেশ্বর মন্দির চত্বর অনেকটাই ফাঁকা। যারা পুজো দিতে আসছেন, মন্দির প্রবেশ পথে তাদের থার্মাল স্ক্যানিং করা হচ্ছে। পরীক্ষা করা হচ্ছে শরীরের তাপমাত্রা। করোনা বিধি মেনে ভক্তদের মাস্ক পরতে দেখা গিয়েছে।
কিন্তু মাস্ক পড়লেও উধাও সামাজিক দূরত দেখা গেল ভক্তদের গা ঘেঁষাঘেঁষি করে লাইন দাঁড়াতে। অনেকে আবার মন্দিরে প্রবেশ করে মাস্ক খুলে ঘুরছেন। করোনার এই উর্ধমুখী পরিস্থিতিতে সচেতনতার অভাব যে মানুষের এখনও আছে ,তা আরও একবার প্রমান হল এই পয়লা বৈশাখের দিন।
আরও পড়ুন: নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন মমতা
পয়লা বৈশাখে কালীঘাট মন্দিরের এটাই চেনা ছবি৷ করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এলেও মন্দিরে মানুষ পুজো দিতে পেরেছেন৷ ডালা-মিষ্টির দোকানও বসেছিল৷ আর সেইসব ছবি করোনা আবহে নতুন করে আশঙ্কা বাড়িয়েছে৷