আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। এই মহাযুদ্ধে ইংল্যান্ডকে ৭ উইকেটে পরাস্ত করে বিশ্বকাপ খেতাব জয় করে নিয়েছে ভারত।
রবিবারের ফাইনালে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন ভারত অধিনায়ক শেফালি ভার্মা। ভারতীয় বোলিং অ্যাটাকের সামনে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পরে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন। ১৭.১ ওভারে ৬৮ রানে গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল। জবাবে মাত্র ১৪ ওভারেই এই ম্যাচটা নিজেদের পকেটে পুরে ফেলে ভারতীয় দল।
বিশ্বকাপজয়ী এই দলের প্রথম একাদশে ছিলেন বাংলার তিন কন্যা। রিচা ঘোষ, তিতাস সাধু এবং হৃষিতা বসু।
হাওড়ায় লক্ষ্মীরতন শুক্লার অ্যাকাডেমি থেকে উঠে এসেছেন বালিটিকুরির বাসিন্দা হৃষিতা। অনুশীলন করান কোচ চরণজিৎ সিংহ। শিলিগুড়ির রিচা খেলার জন্য এখন থাকেন কলকাতায়। মাঝে মধ্যে অনুশীলন করতে যান লক্ষ্মীর অ্যাকাডেমিতে।
চুঁচুড়ার তিতাস জোরে বোলার। এ দিন তিতাস ভারতের সবচেয়ে সফল বোলার। তিনি ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান খরচ করে ২ উইকেট নেন। দুর্দান্ত বোলিংয়ের জন্য ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হয়েছেন তিতাস। বাংলার অনূর্ধ্ব ১৯ দলের শিবিরে তিতাসকেও প্রশিক্ষণ দিয়েছেন চরণজিৎ।