‘আমার হাতেই হয়েছিল নীল নকশা’, মেট্রো উদ্বোধনের দিনে স্মৃতিচারণে মুখ্যমন্ত্রী

এই দিনেই মেট্রো নিয়ে আবেগঘন স্মৃতিচারণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স (পূর্বতন টুইটার)-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের রেলমন্ত্রী হিসেবে মেট্রোপলিটন কলকাতায় মেট্রো রেলওয়ে করিডোরের পরিকল্পনা করেছিলাম। আমার হাতেই নীল নকশা, সংস্থান করেছিলাম তহবিলের। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর প্রজেক্ট রূপায়নে অংশ নিয়েছিলাম। এই প্রজেক্টের জন্য রাজ্যের থেকে বিনা পয়সায় জমি, রাস্তা দিয়েছি। মেট্রোর জন্য যাঁদেরকে সরানো হয়েছিল, তাঁদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছি। মেট্রো পরিকাঠামো সম্প্রসারণ একটি দীর্ঘ যাত্রা ছিল। আজ আমাকে একটু স্মৃতিকাতর হতে দিন।”

মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যে স্পষ্ট, মেট্রো সম্প্রসারণের যাত্রাপথে কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজ্য সরকারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তিনি রেলমন্ত্রী থাকা অবস্থায়ই মেট্রোর নীল নকশা তৈরি ও অর্থসংস্থান করেছিলেন বলে দাবি করেন। মুখ্যমন্ত্রী জানান, পরবর্তী সময়ে রাজ্য সরকার জমি, রাস্তা এবং পুনর্বাসনের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেছে।

শহরবাসীর কাছে মেট্রো সর্বদাই নির্ভরযোগ্য পরিবহণ ব্যবস্থা। নতুন সম্প্রসারিত তিনটি করিডর চালু হলে যাতায়াত আরও সহজ হবে। তবে উদ্বোধনের ঠিক আগের মুহূর্তে মুখ্যমন্ত্রীর এই স্মৃতিচারণ মেট্রোকে ঘিরে রাজনৈতিক রসায়নকেও নতুন করে উসকে দিল।

পুজোর আগে কলকাতা মেট্রোর পরিকাঠামোয় জুড়ছে নতুন মাত্রা। আজ, শুক্রবার শহরে একসঙ্গে তিনটি সম্প্রসারিত মেট্রো লাইনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বিকেল ৪টেয় বিমানবন্দরে নামার পর যশোর রোড মেট্রো স্টেশন থেকে প্রকল্পের সূচনা করেন তিনি। উদ্বোধনের পর মেট্রোয় চড়ে যশোর রোড থেকে দমদম বিমানবন্দর পর্যন্ত ভ্রমণও করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে দমদম সেন্ট্রাল জেলের মাঠে প্রশাসনিক সভায় যোগ দেবেন তিনি।

এই দিনেই মেট্রো নিয়ে আবেগঘন স্মৃতিচারণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স (পূর্বতন টুইটার)-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের রেলমন্ত্রী হিসেবে মেট্রোপলিটন কলকাতায় মেট্রো রেলওয়ে করিডোরের পরিকল্পনা করেছিলাম। আমার হাতেই নীল নকশা, সংস্থান করেছিলাম তহবিলের। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর প্রজেক্ট রূপায়নে অংশ নিয়েছিলাম। এই প্রজেক্টের জন্য রাজ্যের থেকে বিনা পয়সায় জমি, রাস্তা দিয়েছি। মেট্রোর জন্য যাঁদেরকে সরানো হয়েছিল, তাঁদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছি। মেট্রো পরিকাঠামো সম্প্রসারণ একটি দীর্ঘ যাত্রা ছিল। আজ আমাকে একটু স্মৃতিকাতর হতে দিন।”

মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যে স্পষ্ট, মেট্রো সম্প্রসারণের যাত্রাপথে কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজ্য সরকারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তিনি রেলমন্ত্রী থাকা অবস্থায়ই মেট্রোর নীল নকশা তৈরি ও অর্থসংস্থান করেছিলেন বলে দাবি করেন। মুখ্যমন্ত্রী জানান, পরবর্তী সময়ে রাজ্য সরকার জমি, রাস্তা এবং পুনর্বাসনের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেছে।

শহরবাসীর কাছে মেট্রো সর্বদাই নির্ভরযোগ্য পরিবহণ ব্যবস্থা। নতুন সম্প্রসারিত তিনটি করিডর চালু হলে যাতায়াত আরও সহজ হবে। তবে উদ্বোধনের ঠিক আগের মুহূর্তে মুখ্যমন্ত্রীর এই স্মৃতিচারণ মেট্রোকে ঘিরে রাজনৈতিক রসায়নকেও নতুন করে উসকে দিল।

Related posts

পুজোর ভিড় সামলাতে শিয়ালদহে বিশেষ ব্যবস্থা, চালু হচ্ছে ৩১টি স্পেশাল ট্রেন

‘যাঁরা বলতেন বাংলায় দুর্গাপুজো হয় না, আজ তাঁরাই উদ্বোধন করছেন’— অমিত শাহকে তীব্র কটাক্ষ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের

সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে পুজো উদ্বোধনে অমিত শাহ, মঞ্চ থেকেই বাংলায় বিজেপি সরকার গঠনের ডাক