ডেস্ক: প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষীর মৃত্যুর তদন্তের জেরে বাড়িতে সিআইডির হানা। বিজেপির অন্দরে অনেকে শুভেন্দুকে মেনে নিতে পারছেন না। তাঁর নেওয়া সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতেই আজ বিধানসভায় কোনও কমিটিতে নেই বিজেপি বিধায়করা। এই চাপের পরিস্থিতিতে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘দেশে নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী আছেন। ৩৭০ ধারা বাতিল করে কাশ্মীরকে সোজা করে দিয়েছেন।’
ভোট পরবর্তী হিংসা অভিযোগ খতিয়ে দেখে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। রিপোর্টে দাবি, রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসা ঠেকাতে প্রশাসনের তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। এমনকী, শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের নাম-সহ ‘কুখ্যাত দুষ্কৃতী’দের তালিকাও জমা পড়েছে হাইকোর্টে। বললেন, ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে তো আমরা আবেদন করে আনিনি। কোর্ট পাঠিয়েছে। রিপোর্টটা দেখলেন তো’। যদিও এই রিপোর্ট সাজানো বলে অভিযোগ করেছে শাসকদল। আবার এই কমিশনের দলে থাকা আতিফ রশিদকে নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। কারণ তিনি আগে বিজেপি করতেন।
আরও পড়ুন: সাধন পাণ্ডে কেমন আছেন? দয়া করে ভুয়ো খবর রটাবেন না, বিবৃতি দিয়ে জানালেন কন্যা শ্রেয়া
এরপরও শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘অনেক গুন্ডা। দলদাস পুলিশের নাম বাদ চলে গিয়েছে। সব আমরা আগামীদিনে বলব। ভেবেছিলেন যা খুশি করব! দেশে নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী আছেন। আপনারা একটা প্রদেশে আছেন। ৩৭০ ধারা বাতিল করে কাশ্মীরকে সোজা করে দিয়েছেন। ডাললেকের ধারে এখন তেরঙ্গা পতাকাগুলি ঝুলে, সবুজ পতাকা দেখা যায় না। আমাদের সংবিধান আইনের শাসনের উপর দাঁড়িয়ে আছে। আর রিপোর্টে এক নম্বর লাইনে লেখা আছে, পশ্চিমবঙ্গে আইনের শাসন নেই, শাসকের আইন।’