চোখের নিমেষে মাটিতে মিশে গেল নয়ডার টুইন টাওয়ার। বিস্ফোরণের পর টাওয়ারের পাঁচশো মিটার এলাকা বিশাল ধোঁয়া ও ধূলোয় ভরে যায়। মাত্র ৯ সেকেন্ডেই মাটির সঙ্গে মিশে যায় বিশাল ওই অট্টালিকা। ভবনটি ভেঙে যাওয়ার পর নয়ডা প্রশাসনের কাছে বড় চ্য়ালেঞ্জ ছিল ধুলো দূর করা। জোড়া অট্টালিকা ভেঙে যাওয়ার পর ধূলোয় ঢেকে গিয়েছে এলাকা। টুইন টাওয়ারের জায়গায় পড়ে রয়েছে ধ্বংসস্তূপ। এলাকায় ধূলোর দাপট কমাতে অ্য়ান্টি-স্মগ গান ব্যবহার করে জল স্প্রে করা হচ্ছে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ৩ হাজার ৭০০ কেজি বিস্ফোরকের সাহায্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল ১০ বছর ধরে তৈরি করা গগনচুম্বী যমজ অট্টালিকা। নিমেষে মাটিতে নেমে এল ১০০ মিটার উচ্চতার অ্যাপেক্স ও ৯৭ মিটার উঁচু সিয়ানে নামের দুটি টাওয়ার। চোখের সামনে ধুলোর মেঘে ঢেকে গেল গোটা এলাকা। শুরু হয়েছে ধ্বংস পরবর্তী কাজ। তবে ৮০০০ টন ধ্বংসাবশেষ সরাতে সময় লাগবে তিন মাস।