রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার ঠাকুরনগরে যান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ঠাকুরনগর ছাড়ার পর ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা।
ঘটনায় প্রকাশ, অভিষেক ঠাকুরনগরে পৌঁছনোর আগে থেকেই তীব্র হচ্ছিল রাজনৈতিক চাপান-উতোর। তারপর পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হরিচাঁদ মন্দিরে ঢুকতে পারেননি। মন্দির বন্ধ ছিল। গুরুচাঁদ মন্দিরে পুজো দেন অভিষেক। এর পর তিনি ঠাকুরনগর ছাড়ার পরই তৃণমূল এবং বিজেপির সংঘর্ষ শুরু হয়। ঘটনার জেরে বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূলের লোকজনের মারে তাদের বেশ কয়েক জন আহত হন। তৃণমূলও হামলার অভিযোগ করেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। আহতদের আলাদা আলাদা ভাবে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন তাঁদের রাজনৈতিক সতীর্থরা। কিন্তু সেখানেও আবার একপ্রস্ত সঙ্ঘাতে জড়ান তাঁরা। হাসপাতালেই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ বাধে। মমতাবালা ঠাকুর ও শান্তনু ঠাকুরের অনুগামীদের মধ্যেই সংঘর্ষ হয় বলে অভিযোগ।