ভবানীপুরে জোড়া খুনের ঘটনায় পুলিশের জালে ধৃত ২। তবে তাদের নাম-পরিচয় এখনও জানানো হয়নি। জানা গেছে লুঠ ছাড়াও থাকতে পারে অন্য মোটিভ। ধৃত ২ জন ছাড়াও আরও কয়েকজনের জড়িত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে। জোড়া খুনের পিছনে নিহত দম্পতির পরিচিতেরই হাত রয়েছে বলে একপ্রকার নিশ্চিত পুলিশ। সূত্রের খবর, খুনের কয়েকদিন আগে শাহ দম্পতির বাড়িতেও গিয়েছিল গোটা পরিকল্পনার মাস্টারমাইন্ড। পুলিশের ধারণা, টাকা-পয়সা লেনদেন সংক্রান্ত সমস্যায় খুনের ছক কষা হয়েছিল।
সূত্রের খবর, সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে সন্দেহভাজনদের সনাক্ত করা হয়েছে। মৃত দম্পতির এক আত্মীয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেই মিলেছে সূত্র, খবর সূত্রের। যদিও এখনও অধরা মাস্টারমাইন্ড, খবর পুলিশ সূত্রে।এই ঘটনায় আরও কয়েকজন জড়িত থাকতে পারে বলে মনে করছে পুলিশ। ধৃতদের জেরা করে সেই সমস্ত তথ্য বের করে আনতে চাইছে তারা। সম্পত্তি নিয়ে বচসার জেরেই এই খুন বলে পুলিশের প্রাথমিক ধারনা।
জানা গিয়েছে, মেজো মেয়ে এবং ছোট মেয়ের ফোনের সূত্র ধরে জানা গিয়েছে নিহত অশোক শাহের মেজো জামাইয়ের দুরসম্পর্কের এর আত্মীয় তাঁর থেকে ১ লক্ষ টাকা ধার নিয়েছিলেন। সেই টাকা ফেরত চাইছিলেন অশোক। সেই টাকা না দিয়ে দুই ভাড়াটে গুন্ডাকে কাজে লাগিয়ে খুন ও লুঠের ঘটনা ঘটনায় মেজো জামাইয়ের দুরসম্পর্কের আত্মীয়।
আরও পড়ুন :
আমি খুব মর্মাহত ! ‘কোনও অপরাধী ছাড়া পাবে না’, ভবানীপুরে গিয়ে বার্তা মমতার