কলকাতা: বাঁশদ্রোণীতে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ পে লোডারের চালক ও মালিককে আটক করেছে বলে জানিয়েছেন কলকাতা পুলিশের ডিসি (দক্ষিণ শহরতলি) বিদিশা কলিতা দাশগুপ্ত। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পে লোডারের মালিকই চালককে পালাতে সাহায্য করেছিলেন।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনার পরপরই চালককে পালানোর ব্যবস্থা করে দেন মালিক। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার জেরে ছাত্রের মৃত্যুর পর শহরজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে এবং পুলিশ ওই পে লোডার মালিকের ভূমিকা নিয়েও বিস্তারিত তদন্ত করছে।
এ ঘটনায় এলাকাবাসী ক্ষোভে ফেটে পড়েছে এবং দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে। এই ঘটনাকে ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড বেঁধে যায়।
মহালয়ার সকালে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বাঁশদ্রোণী। কারণ একটি জেসিবি পিষে দেয় এক স্কুল ছাত্রকে। সে কোচিং ক্লাসে টিউশনি পড়তে যাচ্ছিল। তখন একটি জেসিবি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ওই পড়ুয়াকে পিষে দেয়। ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়। তারপর থেকেই আলোড়ন পড়ে যায় গোটা এলাকায়। পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। মারধরেরও অভিযোগ উঠেছে।