কর্মবিরতির জের। ছবি: রাজীব বসু
কলকাতা: সাগর দত্ত হাসপাতালে কর্মবিরতির কারণে রোগীদের দুর্ভোগ অব্যাহত। কর্মবিরতির জেরে রোববারও বহু মুমূর্ষু রোগী চিকিৎসা না পেয়ে হাসপাতাল থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হন। এমনকি হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীরাও যথাযথ চিকিৎসা না পেয়ে বন্ড সই করে নার্সিংহোমে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
শুক্রবার রাতে রঞ্জনা সাউ (২৯) নামক এক রোগীর মৃত্যুর পর থেকেই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। রঞ্জনার পরিবারের অভিযোগ, চিকিৎসার গাফিলতিতেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এরপর ক্ষিপ্ত হয়ে রঞ্জনার পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সদের উপর চড়াও হন। ঘটনার প্রেক্ষিতে হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মবিরতি শুরু করেন, যা এখনও চলছে।
আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে চলমান প্রতিবাদের আবহে এই ঘটনা সাগর দত্ত হাসপাতালের পরিস্থিতি আরও সংকটজনক করে তুলেছে। কর্মবিরতির ফলে রোববারও বহু রোগী ও তাঁদের আত্মীয়রা চরম ভোগান্তির শিকার হন।
এদিকে, পুলিস দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে মৃত তরুণীর চার আত্মীয়কে গ্রেপ্তার করেছে। তবে তা সত্ত্বেও হাসপাতালের পরিষেবা এখনও সচল হয়নি, এবং রোগীরা নিরুপায় হয়ে বিকল্প ব্যবস্থা খুঁজতে বাধ্য হচ্ছেন।
কলকাতা: সাগর দত্ত হাসপাতালে কর্মবিরতির কারণে রোগীদের দুর্ভোগ অব্যাহত। কর্মবিরতির জেরে রবিবারও বহু মুমূর্ষু রোগী চিকিৎসা না পেয়ে হাসপাতাল থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হন। এমনকি হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীরাও যথাযথ চিকিৎসা না পেয়ে বন্ড সই করে অন্যত্র যেতে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
শুক্রবার রাতে রঞ্জনা সাউ (২৯) নামে এক রোগীর মৃত্যুর পর থেকেই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। রঞ্জনার পরিবারের অভিযোগ, চিকিৎসার গাফিলতিতেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এরপর ক্ষিপ্ত হয়ে রঞ্জনার পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সদের উপর চড়াও হন। ঘটনার প্রেক্ষিতে হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মবিরতি শুরু করেন, যা এখনও চলছে।
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চলমান প্রতিবাদের আবহে এই ঘটনা সাগর দত্ত হাসপাতালের পরিস্থিতি আরও সংকটজনক করে তুলেছে। কর্মবিরতির ফলে রবিবারও বহু রোগী ও তাঁদের আত্মীয়রা চরম ভোগান্তির শিকার হন বলে অভিযোগ।
এদিকে, পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে মৃত তরুণীর চার আত্মীয়কে গ্রেপ্তার করেছে। তবে তা সত্ত্বেও হাসপাতালের পরিষেবা এখনও সচল হয়নি, এবং রোগীরা নিরুপায় হয়ে বিকল্প ব্যবস্থা খুঁজতে বাধ্য হচ্ছেন।