১৯৬ কোটির আর্থিক প্রতারণা মামলায় মুম্বই ও আমদাবাদের সাতটি জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে সাড়ে ১৩ কোটি টাকা নগদ উদ্ধার করেছে ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট)। অভিযোগের সূত্রপাত নাসিক ব্যবসায়িক সমবায় ব্যাঙ্কে ১০০ কোটিরও বেশি সন্দেহজনক লেনদেনের ঘটনা থেকে।
নাসিকের ব্যাঙ্কে ভুয়ো পরিচয় ব্যবহার করে ১৪টি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ১০০ কোটির বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে। অন্য একটি ব্যাঙ্কে আরও পাঁচটি ভুয়ো অ্যাকাউন্টের সন্ধান পাওয়া গেছে। ইডি এই ১৯টি অ্যাকাউন্ট ইতিমধ্যে ফ্রিজ করে দিয়েছে।
সিরাজ আহমেদ হারুন মেমন এবং তাঁর সহযোগীরা ভুয়ো তথ্য দিয়ে বিপুল অর্থ তছরুপ করেছেন। নগনি আক্রম মহম্মদ শফি এবং ওয়াসিম ভালিমহম্মদ ভেসানিয়া নামের দুই ব্যক্তি টাকা পাচারের কাজে যুক্ত ছিলেন। মেহমুদ ভগদ নামের এক ব্যক্তির নির্দেশে লেনদেন করতেন অভিযুক্তরা।
ইডি সূত্রে খবর, এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বেআইনি লেনদেন ও পাচারের অভিযোগে তদন্ত চলছে।