ডেস্ক: ‘রবীন্দ্রনাথ কালো ছিলেন বলে তাঁকে কোলে নিতেন না না তাঁর মা’, এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। আর তা দাঁড়িয়ে শুনলেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী থেকে আরও অনেকে। বুধবার সেন্ট্রাল হলে তিনি দাবি করেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কালো ছিলেন। তাই ছোটবেলায় কেউ কোলে নিত না। আর তাতেই বিতর্কের শুরু।
তাঁর কথায়, ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়ির সকলের গায়ের রং টকটকে ফরসা। তিনিও ফরসা। কিন্তু ফরসা দু’ধরনের হয়। প্রথমটা, টকটকে হলদে ফরসা, আরেকটি মধ্য লালভাব ফরসা। রবীন্দ্রনাথের গায়ের রং দ্বিতীয় ধরনের ছিল। কালো বলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মা এবং অনেকে তাঁকে কোলে নিতেন না। সেই রবিই ভারতের হয়ে বিশ্বজয় করেছিলেন।’ এই তথ্য তিনি কোথা থেকে পেয়েছেন তাঁর ব্যাখ্যা দেননি তিনি। বরং তাঁর মন্তব্য, ঠাকুরবাড়িতে বর্ণ–বৈষম্য নিয়ে বিতর্ক উস্কে দিয়েছে।
আরও পড়ুন: গ্রামাঞ্চলে ভ্যাকসিনেশন ঠিকমতো হলেই লোকাল ট্রেন চলবে’: মুখ্যমন্ত্রী
কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বিজেপি নেতাদের বিশ্বভারতীতে উপস্থিতি নিয়ে বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের কটাক্ষ, ‘বিশ্বভারতীর উপাচার্য একটি পাগল মানুষ। বাড়িতে তাঁকে ইনজেকশন দিতে হয়। এই পাগল উপাচার্য বিশ্বভারতীর সংস্কৃতি নষ্ট করে দিচ্ছে। বিশ্বভারতীর রাজনীতিকরণ আগে দেখিনি। এবার বিশ্বভারতীর মধ্যে আমিও অনুষ্ঠান করব।’