গলায় ফাঁস লেগে মৃত্যু হয়েছে অর্জুনের। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে এমনটাই উল্লেখ বলে জানা গিয়েছে। এদিন ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়ে কমান্ড হাসপাতাল থেকে ৩ জন অফিসার আদালতে আসেন। হাইকোর্টে ময়নাতদন্তের এমন রিপোর্টই জমা দিয়েছে আলিপুর কমান্ড হাসপাতাল। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সিটের কাছে জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
রিপোর্টে আজ কলকাতা হাইকোর্টে পেশ করা হয়। আলিপুর কমান্ড হাসপাতাল সেই রিপোর্ট পেশ করেছে। তাতে বলা হয়েছে ফাঁস লাগার আগে মৃত্যু হয়নি বিজেপি যুব নেতার। ফাঁস দিয়ে ঝোলার আগে পর্যন্ত জীবিত ছিলেন তিনি। অর্থাৎ ঝোলার আগে পর্যন্ত কেউ তাঁকে খুন করেনি। গলায় ফাঁস লাগার কারণেই মৃত্যু হয়েছে বিজেপি যুব নেতার। এমনই রিপোর্ট কলকাতা হইকোর্টে পেশ করেছে কমান্ড হাসপাতাল। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সিটের হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।