“আজ আশ্বিনের শারদপ্রাতে…”
আমাদের এই জীবনের উঠোন জুড়ে এক অনির্বচনীয় আনন্দের রোমাঞ্চকর শিরশিরানি ভাব মহালয়ার দিনের সেই ভোরের বেলা থেকেই জেগে ওঠে।
আমাদের এই জীবনের উঠোন জুড়ে এক অনির্বচনীয় আনন্দের রোমাঞ্চকর শিরশিরানি ভাব মহালয়ার দিনের সেই ভোরের বেলা থেকেই জেগে ওঠে।
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় ঠিক এই সময়ে আকাশের পথে পথে মেঘেদের পায়চারি। আবার কখনো কখনো পথচলতি মেঘেদের গায়ের ঘাম, চোখের জল ঝরে পড়ছে মাটির টানে মাটির নকশীকাঁথায় ঝিরঝিরিয়ে বা ঝমঝমিয়ে বৃষ্টির ফোঁটা।…
মানব প্রকৃতির এ হেন জিজ্ঞাসার পিপাসা পিপাসিত হয়ে বাংলা সাহিত্যের প্রান্তরে এসেছিলেন প্রকৃতির কাছে শিল্পী মানুষের দায়বদ্ধতা নিয়ে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
অবিভক্ত বাংলায় অধ্যাপক গোপাল চন্দ্র গাঙ্গুলি তখন আজকের বাংলাদেশের রাজসাহী কলেজে ইংরাজি পড়ান।
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় আমাদের জীবনে “কৃতজ্ঞতা”, “সফলতা” শব্দগুলো খুবই দামী শব্দ। সকলে এর মানে উপলব্ধি করতে পারেন না। অধিকাংশ মানুষই তাদের জীবনে এই সফলতায় ভেসে গিয়ে আত্মশ্লাঘায় কৃতজ্ঞতা শব্দটাকে কোনো সম্মানই…
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় গাড়িতে পিছনের সিটে হেলান দিয়ে বসে আছেন সুচিত্রা। সাদা রঙের এ্যাম্বাসাডার গাড়ী। খুব গরম পড়েছে।বৃষ্টিও হচ্ছে।তবু একটা ভ্যাপসা গরম। পার্ক স্ট্রীট দিয়ে গাড়ী ঢুকে একটু এগোতেই পাশের ফুটপাতে…
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় সেই কোন সকাল থেকে আকাশে বাতাসে স্বাধীনতা মাখানো গান বাজছে, “বন্দে মাতরম,বন্দে মাতরম” “মেরে ওয়াতন কী লোগো…” পতাকা পতপত করে উড়ছে। বেশ কেমন যেন একটা শিহরণ জাগছে সারা…
আজ থেকে ৭৭ বছর আগে, ১৯৪৫ সালের ৬ই আগস্টের সকাল জাপানের একটি ছিমছাম শহরের ঘড়িতে সময়। তখন সকাল ৮ টা ১৫ মিনিট।
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় আমরা বাঙালী তথা ভারতীয়রা আত্মবিস্মৃত জাতি, একথা অনস্বীকার্য। তা না হলে,আমাদের সুপ্রাচীন এবং ঐতিহ্যময় এক পরম্পরাগত দেশের মানুষের কাছে সে দেশের অতীত ইতিহাস সংস্কৃতি সঠিকভাবে আজও উপস্থাপিতই করা…
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় সারাটা জীবনই লড়াই ছিল যেন তাঁর নিত্য সঙ্গী। খুবই গরীব ঘরের মানুষ ছিলেন। বাবা সাতকড়ি চট্টোপাধ্যায় এবং মা চপলা দেবীর সংসারে ভাই বোন মিলিয়ে সাত জন। ভবানীপুরের গিরিশ…