নাগপুরে জন্ম। বাবা ছিলেন প্রখ্যাত দন্তচিকিৎসক। ছেলে কিন্তু সে পথ মাড়ালেন না। হরিয়ানার রোহতক থেকে বাণিজ্যে স্নাতক হয়েই পাড়ি জমালেন বাণিজ্য নগরীতে। তাঁর লক্ষ্য অবশ্য বিনোদন দুনিয়া।
সুভাষ ঘাই। পকেটে পুণে ফিল্ম ইন্সটিটিউটের ডিগ্রি নিয়ে একের পর এক স্টুডিওর দরজায় দরজায় ঘুরতে লাগলেন সেই তরুণ, পরবর্তীতে যিনি বলিউডকে উপহার দেবেন মীনাক্ষী-মাধুরী-মণীষাদের।
একেবারে বহিরাগত তরুণের কাছে স্বপ্ন পূরণের প্রথম দরজা খুলে দেয় এক ট্যালেন্ট হান্ট। ফিল্মফেয়ারের সেই ট্যালেন্ট হান্টে ৫ হাজার প্রতিযোগীকে টপকে প্রথম তিনে পৌঁছেছিলেন যারা, তাদের মধ্যে একজন রাজেশ খান্না, অপরজন সুভাষ ঘাই।
‘তকদির’, ‘আরাধনা’-র মতো ছবিতে ছোটো ছোটো রোলে অভিনয় করে শুরু হল কেরিয়ার। লিড রোলও পেলেন, ‘উমঙ্গ’, ‘গুমরাহ’ তে। কিন্তু একদশকের মধ্যেই সুভাষ বুঝে গিয়েছিলেন ক্যামেরার পেছনেই তার আসল জায়গা।
পরিচালক হিসাবে ডেবিউ ১৯৭৬ এ ‘কালিচরণ’ দিয়ে। তারপর সত্যিই ইতিহাস। এখনও চলছে ‘চোলি কে পিছে ক্যা হ্যায়’…….।