নয়াদিল্লি: মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মেডিকেল কলেজে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ শুনানি শেষ হয়েছে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে চলা এই শুনানিতে বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য শোনা হয়। তবে শুনানির সময় একটি ঘটনায় প্রধান বিচারপতি একজন আইনজীবীকে কড়া ধমক দেন।
শুনানিতে ওই আইনজীবী মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি তোলেন, তখনই প্রধান বিচারপতি তাকে থামিয়ে দেন এবং বলেন, “এটা কোনও রাজনৈতিক মঞ্চ নয়। বিচারের পদ্ধতি মেনে চলুন। আমরা চিকিৎসকদের চিন্তার বিষয়গুলি দেখছি। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের নির্দেশ দেওয়া আমাদের কাজ নয়।” বিচারপতির এই মন্তব্যে এজলাসে উপস্থিত আইনজীবী এবং অন্যান্যরা চমকিত হন।
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, “এই ধর্ষণ-কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত একজন সিভিক ভলান্টিয়ার রয়েছেন। আবার যদি বাইরে থেকে নিরাপত্তারক্ষী আনা হয়, তারা সারা হাসপাতালে ঘুরে বেড়াবে। এতে মহিলা চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা কি নিরাপদ বোধ করবেন?” তিনি আরও প্রশ্ন তোলেন, “এই নিরাপত্তারক্ষীদের ব্যাকগ্রাউন্ড ভেরিফিকেশন করা হয়েছে কি না?” তাঁর মন্তব্য, সরকারি হাসপাতালে অন্তত পুলিশকর্মী রাখা উচিত।
শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ জানিয়ে দেয় যে, নিরাপত্তার বিষয়গুলোকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে এবং এ বিষয়ে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে। প্রধান বিচারপতি আরও বলেন,vসিবিআই রিপোর্টে যা দিয়েছে, তা খুবই উদ্বেগের বলে মন্তব্য করলেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। রিপোর্ট পড়ে তাঁরা বিচলিত বলেও জানান প্রধান প্রধান বিচারপতি