অবিভক্ত বাংলায় অধ্যাপক গোপাল চন্দ্র গাঙ্গুলি তখন আজকের বাংলাদেশের রাজসাহী কলেজে ইংরাজি পড়ান।
রবি-পাঠ
-
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় আমাদের জীবনে “কৃতজ্ঞতা”, “সফলতা” শব্দগুলো খুবই দামী শব্দ। সকলে এর মানে উপলব্ধি করতে পারেন না। অধিকাংশ মানুষই তাদের জীবনে এই সফলতায় ভেসে গিয়ে আত্মশ্লাঘায় কৃতজ্ঞতা শব্দটাকে কোনো সম্মানই …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় গাড়িতে পিছনের সিটে হেলান দিয়ে বসে আছেন সুচিত্রা। সাদা রঙের এ্যাম্বাসাডার গাড়ী। খুব গরম পড়েছে।বৃষ্টিও হচ্ছে।তবু একটা ভ্যাপসা গরম। পার্ক স্ট্রীট দিয়ে গাড়ী ঢুকে একটু এগোতেই পাশের ফুটপাতে …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় সেই কোন সকাল থেকে আকাশে বাতাসে স্বাধীনতা মাখানো গান বাজছে, “বন্দে মাতরম,বন্দে মাতরম” “মেরে ওয়াতন কী লোগো…” পতাকা পতপত করে উড়ছে। বেশ কেমন যেন একটা শিহরণ জাগছে সারা …
-
আজ থেকে ৭৭ বছর আগে, ১৯৪৫ সালের ৬ই আগস্টের সকাল জাপানের একটি ছিমছাম শহরের ঘড়িতে সময়। তখন সকাল ৮ টা ১৫ মিনিট।
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় আমরা বাঙালী তথা ভারতীয়রা আত্মবিস্মৃত জাতি, একথা অনস্বীকার্য। তা না হলে,আমাদের সুপ্রাচীন এবং ঐতিহ্যময় এক পরম্পরাগত দেশের মানুষের কাছে সে দেশের অতীত ইতিহাস সংস্কৃতি সঠিকভাবে আজও উপস্থাপিতই করা …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় সারাটা জীবনই লড়াই ছিল যেন তাঁর নিত্য সঙ্গী। খুবই গরীব ঘরের মানুষ ছিলেন। বাবা সাতকড়ি চট্টোপাধ্যায় এবং মা চপলা দেবীর সংসারে ভাই বোন মিলিয়ে সাত জন। ভবানীপুরের গিরিশ …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় প্রথা অনুযায়ী যে কোন ব্যক্তির পরিচয়ের সুত্রপাত হয় জন্ম থেকে কিন্তু,এখানে প্রকৃতির কোলে যেন আপন খেয়ালই জন্ম নিয়েছিলেন একটি শিশু। সালটা ছিল ১৯১৪,মতান্তরে ১৯১৬। তারিখটা ২২ শে এপ্রিল। …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় মানুষের সভ্যতায় প্রজন্মের পর প্রজন্মে যে সম্পর্কটি অতি সম্মানের,শ্রদ্ধার এবং পরম্পরাগতভাবে আজও প্রবহমান, তা হোল, “গুরু-শিষ্য”- সম্পর্ক। বৃহত্তর অর্থ হিসাবে গুরু হলেন তিনিই যিনি আমাদের জীবনে,মননে অজ্ঞানতার অন্ধকার …
-
পঙ্কজ চট্টোপাধ্যায় বাংলা গানের বিশাল ক্ষেত্রে অতীতে একদিন যাঁরা নিজেদের দক্ষতায় স্বনামখ্যাত হয়েছিলেন,আজও যাঁদের সেইসব গান প্রজন্মের পর প্রজন্ম শুনে মোহিত হয়, তাঁদের অনেকেই বাঙালির স্মৃতি থেকে হারিয়ে গেছেন,যা হওয়ার …