ডেস্ক: ‘ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে যুদ্ধ হবে, খেলা হবে’, হলদিয়ায় নাম না করে শুভেন্দুকে আক্রমণ শানালেন মমতা। হলদিয়ার সভায় তিনি বলেন, ‘২৯৪ কেন্দ্রের প্রার্থী আমি। ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে যুদ্ধ হবে, খেলা হবে। উন্নয়ন চান? আমাকে চান? তাহলে জোড়াফুল চিহ্নে সকাল সকাল ভোট দিন’।
‘বিজেপির মতো বড় তোলাবাজ কোথাও নেই। যাঁরা তোলাবাজ ছিল, টাকা বাঁচাতে বিজেপিতে গেছে। আগে পূর্ব মেদিনীপুরে আসতে অনুমতি নিতে হত। আপদ বিদায় হয়েছে, বেঁচে গেছি।’মেদিনীপুরের কিছু গদ্দারকে পুষেছি। পাঁশকুড়া আনিসুরকে জেলে পাঠিয়েছে। যাকে পছন্দ হত না, তাকেই জেলে ভরত।’
সভায় রাজ্যের উন্নয়নের ক্ষতিয়ান তুলে তিনি বলেন, ক্ষমতায় ফিরে কৃষকদের ১০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হবে। ‘তৃণমূলকে ভোট দিলে রেশন বাড়িতে পৌঁছে যাবে। মে মাস থেকে মা-বোনেদের মাসে ৫০০ টাকা হাত খরচ।’হলদিয়া বন্দরের উন্নয়ন করছি, তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর হচ্ছে। দিঘায় তৈরি হচ্ছে মৎস্যজীবীদের জন্য নিলামকেন্দ্র।’ হলদিয়া আর নন্দীগ্রামের মাঝে একটা সংযোগ ব্রিজ করে দেব। হলদিয়া কেবল ল্যান্ডিং সেন্টার তৈরি করছি। আরও ২৫ হাজার ছেলেমেয়ের চাকরি হবে। এখানে হাসপাতাল উন্নত হয়েছে, ব্লাড ব্যাঙ্ক চালু হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ ‘বাংলায় সিঙ্গল উইনডো হল ভাইপো উইনডো’, খড়গপুরে মোদী
রাজ্যের সব বিধবাকে ১ হাজার টাকা ভাতা দেওয়া হবে। দ্বাদশ শ্রেণিতে উঠলেই ট্যাব কিনতে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হবে। মেধাবী পড়ুয়াদের জন্য ১০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট লিমিট।’
‘খেজুরি, চণ্ডীপুর পাশে না থাকলে নন্দীগ্রাম আন্দোলন সফল হত না। তেখালি ব্রিজে আমাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়।‘খেজুরির সভায় তিনি বলেন, ‘সরকারে এলে দ্বিগুণ শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। জেলায় জেলায় মেডিক্যাল কলেজ তৈরি করা হবে। জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হচ্ছে। ক্ষুদ্র শিল্পে ৫ লক্ষ কোটির বিনিয়োগ হবে, কাউকে বাইরে যেতে হবে না’।’
বিস্তারিত আসছে…